শাহ মনসুর আলী নোমান,
জগন্নাথপুর টাইমস ডেস্ক :
বিশ্বের দর্শনীয়, সুন্দর ও বৈচিত্র্যময় শহরগুলোর মধ্যে লন্ডন শহরের স্বতন্ত্র ও আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এ কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত হতে লোকজন লন্ডনের বিভিন্ন দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক জায়গা দেখতে আসেন।স্থপতি দম্পতি ডেভিড মার্কস ও জুলিয়া বারফিল্ড এর স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন ‘লন্ডন আই’।
ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন শহরের টেমস নদীর তীরে অবস্থিত আধুনিক লন্ডনের অন্যতম আকর্ষণ ‘লন্ডন আই’ বিশ্বের ভ্রমণ প্রিয় মানুষের একটি প্রিয় ও ভালোবাসার স্থান।আধুনিক নির্মাণ আর স্থাপত্য শৈলীর অনন্য এই নিদর্শনটির প্রথম দিকে নাম ছিল ‘মিলিনিয়াম হুইল’।পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করে ‘লন্ডন আই’ রাখা হয়।
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির সময় বাংলাদেশের মানুষের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা হিসেবে লাল সবুজ আলোক সজ্জায় সাজানো হয়েছিল ‘লন্ডন আই’কে।প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৩.৫ মিলিয়ন পর্যটক ‘লন্ডন আই’তে ভ্রমণ করে থাকেন। এক রাউন্ডে প্রায় ৮০০ জন এর অধিক সংখ্যক পর্যটক আরোহণ করা সম্ভব এবং ভ্রমণে সময় লাগে ৩০ মিনিট।২০০০ সালে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।আধুনিক স্থাপত্যের এক অনন্য সম্মিলন লন্ডন আই, সময়ের সাথে ঘূর্ণায়মান এক বিস্ময়।
– –
শাহ মনসুর আলী নোমান : কলামলেখক, গবেষক
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি।