সাজিদুর রহমান :
দক্ষতা বৃদ্ধি, নেতৃত্বের বিকাশ, নেটওয়ার্কিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে শিখতে ফেলোশিপের জুড়ি নেই। উচ্চশিক্ষা বা প্রশিক্ষণের জন্য যুক্তরাজ্যের উল্লেখযোগ্য ফেলোশিপের খবর।
কমনওয়েলথ প্রফেশনাল ফেলোশিপ, যুক্তরাজ্য :
কমনওয়েলথ স্কলারশিপ কমিশন প্রতিবছর কমনওয়েলথভুক্ত নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য এই ফেলোশিপ প্রদান করে। নির্বাচিত ফেলোদের যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পেশাগত উন্নয়নে কাজ করতে হবে।
আবেদনের সময়: জুন-জুলাই।
সুযোগ-সুবিধা: দেওয়া হয় যুক্তরাজ্যে যাওয়া–আসার বিমান টিকিট এবং ভিসা প্রসেসিং ফি। জীবনযাপন খরচের জন্য মাসে মিলবে ২ হাজার ৫৭ ব্রিটিশ পাউন্ড। লন্ডন মেট্রোপলিটন এলাকায় থাকলে ২ হাজার ৫৫৩ ব্রিটিশ পাউন্ড।
যোগ্যতা: প্রার্থীকে কমনওয়েলথভুক্ত দেশের স্থায়ী নাগরিক অথবা শরণার্থী হতে হবে। আবেদনের সময় চাকরিরত অবস্থায় থাকতে হবে, যেন ফেলোশিপ শেষে আগের প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হতে পারেন। থাকতে হবে স্নাতক ডিগ্রি।
বিস্তারিত দেখুন এখানে।
৫. চিভনিং ফেলোশিপ, যুক্তরাজ্য
তরুণ পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের প্রতিবছর দেওয়া হয় চিভনিং সাউথ এশিয়া জার্নালিজম ফেলোশিপ। অর্থায়ন করে ইউকে ফরেন অফিস, কমনওয়েলথ ও ডেভেলপমেন্ট অফিস।
আবেদনের সময়: সেপ্টেম্বর-অক্টোবর।
সুযোগ-সুবিধা: ফেলোশিপ চলাকালে দেওয়া হয় জীবনযাপন ব্যয়, যুক্তরাজ্যের যাতায়াতের জন্য ইকোনমিক ক্লাসের বিমান টিকিট।
যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণরাই আবেদন করতে পারবেন। থাকতে হবে কম করেও সাত বছরের কাজের অভিজ্ঞতা। ফেলোশিপ শেষে দেশে ফিরে আসতে হবে।
বিস্তারিত দেখুন এখানে।
তরুণ পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের প্রতিবছর দেওয়া হয় চিভনিং সাউথ এশিয়া জার্নালিজম ফেলোশিপ।ছবি: সংগৃহীত